একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইলের আটটি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন ৮৩ জন প্রার্থী। এরমধ্যে যাচাই বাছাইয়ে ৭৬ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ বলে ঘোষিত হয়। রোববার (৯ ডিসেম্বর) বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে ২৩ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন।
জানা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইলের আটটি আসনে বিভিন্ন দলের ৫৩জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতা করবেন। এর মধ্যে টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টির পীরজাদা শফিউল্লাহ আল মুনীর (মহাজোট), টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর মেয়ে কুঁড়ি সিদ্দিকী (ঐক্যফ্রন্ট) ও টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার লিয়াকত আলী (ঐক্যফ্রন্ট) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতা করবেন। অন্য আসনগুলোতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একক প্রার্থী রয়েছে।
যারা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন তারা হলেন- টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার আনোয়ারুল হক, বিএনপির বিকল্প প্রার্থী ফকির মাহবুব আনাম স্বপন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ফারুক আহমেদ, টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভুঞাপুর) আসনে আওয়ামী লীগের বিকল্প প্রার্থী খন্দকার মশিউজ্জামান রোমেল, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী রফিকুল ইসলাম, বিএনপির বিকল্প প্রার্থী শামছুল আলম তোফা, টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী আব্দুর রশীদ মিয়া, বিএনপির বিকল্প প্রার্থী মাইনুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী আজাদ সিদ্দিকী, জাসদের প্রার্থী এস.এম. আবু মোস্তফা, বিএনপির বিকল্প প্রার্থী বেনজির আহমেদ টিটো, হালিম মিয়া, লুৎফর রহমান, শুকুর মাহমুদ, টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে বিএনপির বিকল্প প্রার্থী ছাইদুল হক ছাদু, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী হাবিবুর তালুকদার, টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনে বিএনপির বিকল্প প্রার্থী নুর মোহাম্মদ খান, ওয়ার্কার্স পার্টির মাসুকুল হক মুরাদ, জেএসডির প্রার্থী রবিউল আওয়াল, জাসদের প্রার্থী সৈয়দ নাভেদ হোসেন, টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে বিএনপির বিকল্প প্রার্থী সাঈদুর রহমান, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী লিপি বেগম, টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী হাবিবুর তালুকদার খোকা বীর প্রতিক।
Discussion about this post